আসন্ন নওগাঁ-৬(আত্রাই-রাণীনগর) আসনের উপ নির্বাচনে প্রচারের মাঠে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ্ব মো.আনোয়ার হোসেন হেলাল জনপ্রিয়তায় এখন পর্যন্ত সাংগঠনিক ভাবে এগিয়ে আছেন।

আনুষ্ঠানিক নির্বাচনি প্রচার শুরুর প্রথম থেকে তাকে
ঘিরে ভোটারের মাঠে জন্ম নেয় ব্যাপক আগ্রহ, উৎসাহ ও উদ্দীপনা।

প্রার্থীর পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি, সরকারের টানা ১২ বছরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, প্রচারণায় উৎসবমুখর পরিবেশ বজায় থাকা,আত্রাই রাণীনগরকে আধুনিক ও সন্ত্রাস মুক্ত এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে বিশ্বাসযোগ্য প্রতিশ্রুতি ও এমপি প্রার্থীর পক্ষে ক্ষমতাসীন দলের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীর ঐক্যবদ্ধ প্রচারের কারণে এগিয়ে আছেন আলহাজ্ব মো.আনোয়ার হোসেন হেলাল।

সরকারি দলের নীতিনির্ধারক সূত্রমতে,নওগাঁ -৬ আসনের উপ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরুর প্রথম থেকে দলের মনোনীত এমপি প্রার্থী ভোটের মাঠে কেমন সাড়া ফেলেছেন, জনপ্রিয়তায় তারা এগিয়ে না পিছিয়ে আছেন, সেসব জানতে আওয়ামী লীগ সভাপতির নির্দেশে কেন্দ্রীয় নেতা ও জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতার মাঠে আছেন
প্রচারের বিষয়ে দলের চলমান কর্মপরিকল্পনা ও কৌশলে ভোটারদের মাঝে কেমন প্রভাব পড়েছে বা কৌশলে কোনো পরিবর্তন করতে হবে কি না- এসব লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

দলীয় সূত্র বলছে, উপ নির্বাচনকে ক্ষমতাসীন দল মর্যাদার লড়াই হিসেবে দেখছে। নওগাঁ-৬ উপ নির্বাচনে এমপি পদে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চায় তারা।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ের মধ্য দিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো দলের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়া এবং সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতাও চান তারা।

প্রার্থী জয়ের লক্ষ্যে নানা পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সহ জেলা ও উপজেলার নেতারা।
আত্রাই উপজেলা
আওয়ামী লীগের সভাপতি শ্রী নৃপেন্দ্রনাথ দত্ত দুলাল বলেন, ‘

এবার নওগাঁ-৬ আসনের উপ নির্বাচনে দল পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে। তার পক্ষে গণজোয়ার উঠেছে। তাই তারা বিজয়ী হবেন- এমনটাই আশা।

দেশের মানুষ জানে, কোন প্রার্থীকে ভোট দিলে উন্নয়ন হবে। নির্বাচনের আগে বিএনপি দিবাস্বপ্ন দেখে। তারা যে কোনো নির্বাচনের আগে তাদের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে বলে প্রচার করে। এবার উপ নির্বাচনে তাদের দিবাস্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে।’

আসন্ন নওগাঁ-৬ আসনের উপ নির্বাচনে জনপ্রিয় মুখ ও সামাজিকভাবে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির প্রার্থী আলহাজ্ব মো.আনোয়ার হোসেন হেলালকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।
২০২০ সালের শুরুর আগেই দলের সহযোগী সংগঠন গুলোকে সম্মেলন মধ্য দিয়ে নতুন করে সাজিয়ে বিতর্কমুক্ত করার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়। এসব বিষয়ও ভোটের মাঠে দলীয় প্রার্থীর জনপ্রিয়তা আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে।উল্লেখ্য গত ২৭ জুলাই ইসরাফিল আলমের মৃত্যুতে আসন টি শূন্য ঘোষণা হয়।আগামী ১৭ই অক্টোবরে নির্বাচন তারিখ নিধারিত করা হয়েছে।